পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের জন্য প্রশ্নোত্তর প্র্যাকটিস Class V Manabdeho Chapter Question Answer চাপ্টারঃ মানবদেহ প্রশ্নোত্তর ১। সঠিক উত্...
পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের জন্য প্রশ্নোত্তর প্র্যাকটিস
Class V Manabdeho Chapter Question Answer
চাপ্টারঃ মানবদেহ প্রশ্নোত্তর
১। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো : (প্রতিটি প্রশ্নের মান-১)
(১) আমাদের শরীরের বর্ম হল—
(a) চামড়া
(b) ধমনি
(c) শিরা
(d) মাংসপেশি
(২) আমাদের শরীরকে বাইরের আঘাত থেকে বাঁচায়—
(a) অস্থি
(b) শিরা
(c) চামড়া
(d) খাদ্য নালী
(৩) চামড়া বা ত্বকের নীচেই আছে—
(a) খাদ্য নালী
(b) গলা
(c) হাড়
(d) মাংসপেশি
(৪) শরীরের ভিতরে থাকে—
(a) চোখ
(b) চর্ম
(c) ধমনি
(d) কোনোটিই নয়
(৫) আমাদের শরীরের চামড়া পুরু হয়—
(a) গোড়ালিতে
(b) চোখে
(c) পেটের
(d) বুকের
(৬) চামড়ার ব্যবহারে পরিবেশ দূষিত হয়—
(a) কম
(b) বেশি
(c) সবকটি
(d) কোনোটিই নয়
(৭) আমাদের শরীরে ফোস্কা পড়লে কী করা হয়—
(a) ত্বকে গরম জল দিতে হয়
(b) ত্বকে বরফ লাগাতে হয়
(c) দুটোই করতে হয়
(d) কিছুই করতে হয় না
(৮) ত্বকের স্তর সংখ্যা—
(a) ১টি
(b) ২টি
(c) ৩টি
(d) ৪টি
(৯) রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে—
(a) সাদা চামড়া
(b) কালো চামড়া
(c) কোনোটিই নয়
(d) সবকটি
(১০) চামড়ায় সাদা সাদা ছোপ পড়ার কারণ—
(a) চামড়ায় মেলানিন বেশি তৈরি হলে
(b) চামড়ায় মেলানিন তৈরি না হলে
(c) সবকটির জন্য
(d) কোনোটিই নয়
(১১) ভিটামিন ডি-এর অভাবে—
(a) শিশুদের হাত ও পা সরু হয়ে যায়
(b) শিশুদের মাথা ছোটো হয়ে যায়
(c) শিশুদের হাত ও পা মোটা হয়ে যায়
(d) কোনোটিই নয়
(১২) মানুষের গায়ে থাকে—
(a) চুল
(b) পালক
(c) লোম
(d) কোনোটিই নয়
(১৩) বয়স বাড়লে চুল সাদা হওয়ার কারণ?
(a) মেলানিন বেড়ে যায়
(b) মেলানিন কমে যায়
(c) লিপিড বেড়ে যায়
(d) লিপিড কমে যায়
(১৪) লোম/চুল-এর কাজ হল—
(a) সৌন্দর্য রক্ষা করা
(b) আঘাত থেকে রক্ষা করা
(c) কাউকে আঘাত করা
(d) কোনোটিই নয়
(১৫) নখের রং হল –
(a) সাদা
(b) লাল
(c) নীল
(d) গোলাপি
(১৬) নখের কাজ হল—
(a) আঙুলের ডগাকে রক্ষা করা
(b) কাউকে আঘাত করা
(c) খাওয়া সুবিধা করা
(d) কোনোটিই নয়
(১৭) শিকারী পাখির নখ —
(a) লম্বা
(b) গোলাকার
(c) হুকের মতো
(d) থাবার মতো
(১৮) আমাদের শরীরের কাঠামো হল—
(a) হাড়
(b) রক্ত
(c) চর্ম
(d) মাংস দিয়ে
(১৯) অস্থি বা হাড়কে সতেজ ও শক্ত রাখে—
(a) পটাশিয়াম
(b) ক্যালশিয়াম
(c) অক্সিজেন
(d) নাইট্রোজেন
(২০) মেরুদণ্ডের হাড়কে বলে—
(a) কশেরুকা
(b) ক্যালশিয়াম
(c) পটাশিয়াম
(d) লিগামেন্ট
(২১) নীচের কোনটি খেলে পেশি শক্ত হয়?
(a) চাউমিন
(b) মুড়ি
(c) হলুদ
(d) মাছ
(২২) যাদের হাড় থাকে না তাদের বলে—
(a) মেরুদণ্ডী প্রাণী
(b) অমেরুদণ্ডী প্রাণী
(c) দুটোই
(d) কোনোটিই নয়
(২৩) রক্তের কাজ হল—
(a) রেচন পদার্থ বয়ে নিয়ে যাওয়া
(b) খাদ্য পরিমাপ করা
(c) হাঁটা-চলা করা
(d) কোনোটিই নয়
(২৪) ফুসফুস দিয়ে আমরা—
(a) খাদ্য পরিমাপ করি
(b) রক্ত চলাচল করাই
(c) শ্বাস নিই
(d) খাদ্য গ্রহণ করি
(২৫) কলেরা রোগ হয়—
(a) দূষিত জল পান করলে
(b) ফুটানো জল পান করলে
(c) ঢাকা দেওয়া খাবার খেলে
(d) কোনোটিই নয়
(২৬) স্টেথোস্কোপ আবিষ্কৃত হয়—
(a) ১৮১৮ সালে
(b) ১৮৯৯ সালে
(c) ১৮১৯ সালে
(d) ১৯১৯ সালে
(২৭) আমাদের শরীরে হাড়ের সংখ্যা—
(a) ১০০টি
(b) ২০০ টি
(c) ২০৫ টি
(d) ২০৬টি
(প্রতিটি প্রশ্নের মান-১)
২। সঠিক বাক্যের পাশে (✔) আর ভুল বাক্যের পাশে (×) চিহ্ন দাও :
(ক) চামড়া বা ত্বকের নীচে মাংশপেশি রয়েছে।
উত্তরঃ ✔
(খ) চামড়া শরীরকে লাল রশ্মি থেকে বাঁচায়।
উত্তরঃ ✕
(গ) গোড়ালির চামড়া খুব পুরু হয়।
উত্তরঃ ✔
(ঘ) কালো চামড়া রোগের বিরুদ্ধে বেশি লড়াই করে।
উত্তরঃ ✔
(ঙ) ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে বর্জ্য ও নুন বেরিয়ে যায়।
উত্তরঃ ✔
(চ) প্রাণীর গায়ে লোম বেশি থাকার কারণ—এদের গোড়ার ভিতরের পর্দা থাকে।
উত্তরঃ ✔
(ছ) গন্ডারের খড়্গ হল জমাট বাঁধা চুল।
উত্তরঃ ✔
(জ) নখের গোড়া নোংরা হলে পচে যায় ও পুঁজ হয়।
উত্তরঃ ✔
(ঝ) শরীরে রক্ত চাপ বেশি হলে নখ ফেটে যায়।
উত্তরঃ ✕
(ঞ) আমাদের শরীরের কাঠামো হল হাড়।
উত্তরঃ ✔
(ট) আমাদের আঙুলের ডগার হাড় বড়ো।
উত্তরঃ ✕
(ঠ) হাড়ের জোড়কে বলে অস্থিসন্ধি।
উত্তরঃ ✔
❐ আরো পড়ুনঃ ক্লাস - (V)
মানবদেহ : প্রশ্নোত্তর প্র্যাকটিস
- শরীরের বর্ম
- ত্বক কোথায় পাতলা কোথায় পুরু
- ত্বকের ওপর-নীচ
- কোঁকড়ানো আর কালো
- চুলের সাতকাহন
- শজারুর কাঁটা
- নখের নীচে রক্ত
- নরম নরম থাবার নীচে লুকানো তার নখ
- ছোট বড় হাড়ের কথা
- অস্থি সন্ধির হিসেব-নিকেশ
- পেশি নিয়ে কিছু কথা
- টেথোস্কোপে শোনা
- বাতাসে ওড়ে জীবাণু
- জলের সঙ্গে জীবাণু
- কেমনভাবে টেথোস্কোপ এল
১. চামড়া বা ত্বকের কাজ কী?
উত্তর : চামড়া বা ত্বকের কাজ হল, আমাদের শরীরকে বাইরের আঘাত ও সূর্যের আলোর অদৃশ্য অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে চামড়া বা ত্বককে বাঁচানো।
২. চামড়া বা ত্বকের নীচে কী কী আছে?
উত্তর : চামড়া বা ত্বকের নীচে মাংসপেশি, নার্ভ, শিরা, ধমনি রয়েছে।
৩. আমাদের শরীরের সব জায়গার চামড়া বা ত্বক কি একরকম?
উত্তর : না, আমাদের শরীরের সব জায়গার চামড়া একরকম নয়। কোথাও পাতলা, কোথাও পুরু, আবার কোথাওকোঁচকানো, আবার কোথাও টান টান।
৪. চামড়া আর কোন কোন কাজে লাগে?
উত্তরঃ চামড়া দিয়ে ব্যাগ, বেল্ট, জুতো সহ আরও অনেক কিছু তৈরি হয়।
৫. গন্ডারের চামড়া পুরু না পাতলা?
উত্তরঃ গন্ডারের চামড়া পুরু অর্থাৎ খুব মোটা।
৬. চামড়া কীভাবে, কাদের বাঁচায়?
উত্তরঃ চামড়ার নীচে থাকে মাংসপেশি, শিরা-ধমনি এদের বাঁচায় চামড়া। তা নয়তো সামান্য আঘাতেই রক্ত পড়ত।
৭. শিরা-ধমনি দেখতে কেমন?
উত্তর ; শিরা-ধমনি দেখতে সব নলের মতো। চামড়ার নীচে নলগুলি ফুলে রয়েছে। এসব নলের আবার শাখাও আছে।
৮. শিরা-ধমনি কোথায় থাকে?
উত্তর : শিরা থাকে চামড়ার ঠিক নীচে। আর ধমনি থাকে শরীরের ভিতর দিকে।
৯. শরীরের সব জায়গায় শিরা দেখা যায় না কেন?
উত্তর : শরীরের যেখানে ত্বক পাতলা সেখানে শিরা দেখা যায়। আর যেখানে ত্বক মোটা সেখানে দেখা যায় না।
১০. আমাদের শরীরে ত্বক কোনো কোনো জায়গায় বেশি মোটা হয় কেন?
উত্তর : আমাদের শরীরে যেখানে সবচেয়ে বেশি ঘষাঘযি হয় ও চাপ পড়ে সেখানের ত্বক মোটা হয়।
১১. পায়ের তলার চামড়া কেমন?
উত্তর : পায়ের তলায় চামড়া অনেক পুরু। গোড়ালির কাছটা সবচেয়ে পুরু।
১২. আমাদের ত্বকের কয়টি স্তর ও কী কী?
উত্তর : আমাদের ত্বকের দুইটি স্তর। একটি স্তরে জলের মতো কিছু থাকে, অন্যস্তরে রক্ত থাকে।
১৩. পুড়ে গেলে কী করতে হয়?
উত্তর : পুড়ে গেলে ঠান্ডা জল বা বরফ লাগাতে হয় যতক্ষণ জ্বালা করে।
১৪. কেটে বা ছড়ে গেলে কী করবে?
উত্তর : জল দিয়ে ধুয়ে ঠান্ডা বরফ লাগিয়ে ওষুধ লাগাবো।
১৫. ফোস্কা পড়লে কী করতে হয়?
উত্তর : ফোস্কা পড়লে ওপরের ত্বকে সঙ্গে সঙ্গে বরফ লাগাতে হবে।
১৬. কাদের মুখের ও কপালের চামড়ায় টান ভাব নেই?
উত্তর : বৃদ্ধদের।
১৭. চামড়া কুঁচকে যায় কেন?
উত্তর : মোটা থেকে রোগা হলে বা বৃদ্ধ হলে মানুষের শরীরটা ছোটো হয়ে যায়। কিন্তু চামড়া ছোটো হতে পারে না অল্প আয়তনের ফলে তাই চামড়া কুঁচকে যায়।
১৮. চামড়ার রং কালো হয় কেন?
উত্তর : মেলানিন নামের একটা জিনিসের জন্য।
১৯. শরীরে মেলানিন তৈরি করতে কী সাহায্য করে?
উত্তর : রোদ।
২০. কোন চামড়া রোগের বিরুদ্ধে বেশি লড়াই করতে পারে?
উত্তর : কালো চামড়া।
২১. মেলানিনের কাজ কী কী?
উত্তর : শরীরে মেলানিন বেশি থাকলে চামড়ার রং কালো হয়। আবার, কম থাকলে চামড়ার রং ফর্সা হয়। সাহেবদের
রং ফর্সা, তাদের চামড়ায় মেলানিন কম থাকে। তাই তারা রোদে বসে সূর্যস্নান করে। চুলও সাদা হয়ে যায়। এ ছাড়া
মেলানিন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি শুষে নিয়ে ক্যানসার আটকায়।
২২. অনেকের চামড়ায় সাদা সাদা ছোপ পড়ে কেন?
উত্তর : অনেকের সাদা ছোপ পড়ে, সেখানে মেলানিন তৈরি হয় না। অপুষ্টি ও অসুখ থেকেই এমন হয়।
২৩. ভিটামিন-ডি কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তর : চামড়ায় রোদ লাগালে ভিটামিন-ডি তৈরি হয়।
২৪. ভিটামিন-ডি কী কাজ করে?
উত্তর : ভিটামিন-ডি শিশুদের রোগ আটকায়। এই রোগে শিশুদের হাত ও পা সরু হয়।
২৫. ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে কী বেরিয়ে যায়?
উত্তর : ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে বর্জ্য ও নুন বেরিয়ে যায়। নুন নয়, বর্জ্য বেরিয়ে যাওয়া ভালো।
২৬. বেশি ঘাম বের হলে কী খেতে হবে ও কেন?
উত্তর : নুন জল খেতে হবে। তা নয়তো মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।
২৭. পৃথিবীর কয়েকজন কালো মানুষের নাম করো যাঁরা মানুষদের সম্মানের জন্য লড়েছেন?
উত্তর : নেলসন ম্যান্ডেলা, মার্টিন লুথার কিং, মহাত্মা গান্ধি ইত্যাদি।
২৮. নখের কাজ কী?
উত্তর : নখ আঙুলের ডগাগুলোকে রক্ষা করে। নখের সাহায্যে আমরা ছোটো ছোটো জিনিস ধরতে পারি। যেমন পায়ের কাঁটা তোলা, মাটিতে পড়ে থাকা পিন তোলা ইত্যাদি।
২৯. আমাদের নখ কাটা এবং নখের গোড়া পরিষ্কার রাখা উচিত কেন?
উত্তর : নখ না কাটলে ময়লা জমে ও জীবাণু বাসা বাঁধে। নখের গোড়া পরিষ্কার না করলে পেকে যায় ও পুঁজ জমে।
৩০. অনেকের নখ ফেটে যায়, এর কারণ কী?
উত্তর : এর কারণ রক্তাল্পতা বা শরীরে কম রক্ত থাকা।
৩১. হাড় শরীরের কোথায় থাকে?
উত্তর : শরীরের মাংসপেশির ভিতরে হাড় থাকে।
৩২. অস্থিসন্ধি কাকে বলে?
উত্তর : হাড়ের জোড়কে বলে অস্থিসন্ধি।
৩৩. লিগামেন্ট কাকে বলে?
উত্তর : দড়ির মতো একরকম জিনিস যা অস্থিসন্ধিতে হাড়গুলির সঙ্গে লাগানো থাকে, তাকে লিগামেন্ট বলে।
৩৪. হাড় অস্থিসন্ধিতে কী দিয়ে লাগানো থাকে?
উত্তর : লিগামেন্ট নামক দড়ির মতো জিনিসের সাহায্যে হাড় অস্থিসন্ধিতে লাগানো থাকে।
৩৫. হাঁটুর নীচ থেকে গোড়ালি পর্যন্ত হাড়কে কী বলে?
উত্তর : টিবিয়া ও ফিবুলা।
৩৬. পেশি কী?
উত্তর : হাড়ের এক জায়গায় শুরু হয়ে অন্য জায়গায় শেষ হয় পেশি। এমনিতে নরম হলেও টানটান করলেই শক্ত হয়ে যায়।
৩৭. পেশি আমাদের কী সাহায্য করে?
উত্তর : পেশি আমাদের যে-কোনো কাজ করতে সাহায্য করে।
৩৮. আমাদের শরীরের কোন্ অংশে শুধুই পেশি?
উত্তর : চোখ, জিভ এবং কানে শুধুই পেশি।
৩৯. কী খেলে পেশি জোরালো হবে?
উত্তর : মাছ-মাংস, ডিম, মাশরুম, ডাল, সয়াবিন, লেবু ইত্যাদি খেলে পেশি জোরালো হবে।
৪০. বাতাসের সাহায্যে শরীরে প্রবেশ করে কোন কোন রোগের জীবাণু? (দু-একটির নাম লেখো)
উত্তর : যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি।
৪১. যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কার মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রথম প্রবেশ করেছিল?
উত্তর : গোরুর মাধ্যমে যক্ষ্মা রোগের জীবাণু মানুষের শরীরে প্রথম প্রবেশ করেছিল।
৪৩. যক্ষ্মা রোগের জীবাণু আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : প্রায় ১৩০ বছর আগে যক্ষ্মা রোগের জীবাণু আবিষ্কার হয়।
৪৪. যক্ষ্মা রোগের লক্ষণগুলি কী কী?
উত্তর : প্রথম প্রথম বিকেলের দিকে জ্বর, রাতে শ্বাসকষ্ট, অরুচি, বুকে ব্যথা, প্রচুর কফ ওঠা এবং রোগ বাড়লে কাশির সঙ্গে তাজা রক্ত ওঠা। ওজন ক্রমশ কমতে থাকে।
৪৫. কবে থেকে যক্ষ্মা রোগ মানুষের হচ্ছে?
উত্তর : সাত-আট হাজার বছর আগে মানুষের কঙ্কালে এই রোগের জীবাণু পাওয়া গেছে।
৪৬. মানুষের যক্ষ্মা রোগ হয় কেন?
উত্তর : ধুলো-ধোঁয়া ভরা বাতাসে বাস করলে, খুব পরিশ্রম করলে, ঠিকমতো না খেলে ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে না
উঠলে যক্ষ্মা রোগ হয়।
৪৭. যক্ষ্মা রোগের প্রতিষেধক কী?
উত্তর : বি.সি.জি টিকা।
৪৮. ঘোলা জলের মতো বমি ও পায়খানা করলে কী খাওয়ানো একান্ত দরকার?
উত্তর : নুন-চিনির জল বারবার খাওয়াতে হবে।
৪৯. আজ থেকে কত বছর আগে স্টেথোস্কোপ আবিষ্কৃত হয়?
উত্তর : ১৮১৯ সালে।
৫০.স্টেথোস্কোপের আবিষ্কর্তা কে ছিলেন?
উত্তর : ফ্রান্সের রেনে লিনেক।
- টেক্সট বইয়ের ছক এর উত্তর পিডিএফ ডাউনলোড
- File Name - মানবদেহ চাপ্টারঃ
- Page Quality : HD
- Download Server : Google Drive
No comments
Hi Welcome ....