❥ ❥ আরো পড়ুনঃ ❥ ❥ ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা সূচিপত্র সমাধানঃ পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি অনুশীলন প্রশ্ন উত্তর ❏ হাতেকলমে : ১.১. কবি ...

ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা সূচিপত্র সমাধানঃ
পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি অনুশীলন প্রশ্ন উত্তর
❏ হাতেকলমে :১.১. কবি হাইনরিখ্ হাইনের জন্মস্থান কোথায়?
উত্তরঃ জার্মানির রাইন নদীর তীরে ড্যুসেলডর্ফ-এ।
১.২. কবি হাইন-এর লেখা দুটিকবিতার বইয়ের নাম লেখাে।
১.২. কবি হাইন-এর লেখা দুটিকবিতার বইয়ের নাম লেখাে।
উত্তরঃ উত্তরসাগরগীতিকা, জার্মানিঃ একশীতের রূপকথা।
১.৩ কবি হাইন-এর লেখা দুটি গদ্যগ্রন্থের নাম লেখাে।
১.৩ কবি হাইন-এর লেখা দুটি গদ্যগ্রন্থের নাম লেখাে।
উত্তরঃ ফরাসি পরিস্থিতি, ধর্মের ইতিহাস।
২. ঠিক উত্তরের ওপরে '✔' দাও :
২.১. (উত্তরে/দক্ষিণে/পশ্চিমে) বুনাে নগ্ন পাহাড়ে পাইন দাঁড়িয়ে।
উত্তরঃ উত্তরে বুনাে নগ্ন পাহাড়ে পাইন দাঁড়িয়ে।
২.২. যেন বরফের (সােনালি/রুপালি/সবজে) কাপড় পরে।
উত্তরঃ যেন বরফের রুপালি কাপড় পরে।
২.৩. মরুতটে দাঁড়িয়ে রয়েছে (পাইন/পাম/খেজুর) গাছ।
উত্তরঃ মরুতটে দাঁড়িয়ে রয়েছে পাম গাছ।
২.৪. জার্মান ভাষায় কবিতা লেখেননি (গােয়ঠে/রিলকে শেক্সপিয়র)।
উত্তরঃ জার্মান ভাষায় কবিতা লেখেননি শেক্সপিয়র।
উত্তরঃ মরুতটে দাঁড়িয়ে রয়েছে পাম গাছ।
২.৪. জার্মান ভাষায় কবিতা লেখেননি (গােয়ঠে/রিলকে শেক্সপিয়র)।
উত্তরঃ জার্মান ভাষায় কবিতা লেখেননি শেক্সপিয়র।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির দু-একটি বাক্যে উত্তর লেখাে :
৩.১. পাইনগাছ সাধারণত কোন্ অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়?
উত্তরঃ বরফ ঢাকা পার্বত্য অঞ্চলে দেখা যায়।
৩.২. পাইন গাছ কী ধরনের পােশাক পরে আছে বলে কবির মনে হয়েছে?
উত্তরঃ কবির মনে হয়েছে পাইন গাছ বরফের রুপালি কাপড় পরে আছে।
৩.৩. পাম গাছ কোথায় দাড়িয়ে আছে?
উত্তরঃ পাম গাছ দাঁড়িয়ে আছে মরুতটে।
৩.৪. পাইন গাছ কীভাবে স্বপ্ন দেখে?
উত্তরঃ পাইন গাছ দিনরাত দুলে দুলে স্বপ্ন দেখে।
৩.২. পাইন গাছ কী ধরনের পােশাক পরে আছে বলে কবির মনে হয়েছে?
উত্তরঃ কবির মনে হয়েছে পাইন গাছ বরফের রুপালি কাপড় পরে আছে।
৩.৩. পাম গাছ কোথায় দাড়িয়ে আছে?
উত্তরঃ পাম গাছ দাঁড়িয়ে আছে মরুতটে।
৩.৪. পাইন গাছ কীভাবে স্বপ্ন দেখে?
উত্তরঃ পাইন গাছ দিনরাত দুলে দুলে স্বপ্ন দেখে।
৪. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
৪.১. পাম গাছের বুক বেদনায় ভরা কেন?
উত্তরঃ পাম গাছ থাকে মরু অঞ্চলে সূর্যের উত্তাপে সে সারাক্ষণ তপ্ত হয়ে থাকে। তাপ
সহ্য করতে করতে তার
বুক বেদনায় ভরে গেছে।
৪.২. পাইন গাছ কী স্বপ্ন দেখে?
উত্তরঃ এই বরফের দেশ আর পাইন গাছের ভালাে লাগছে না। সে স্বপ্ন দেখে সে এবার মরুভূমির দেশে যাবে,সেখানে সে প্রভাতের সূর্য দেখবে। সুর্যের উত্তাপে সে নিজেকে তপ্ত করবে।
৪.৩ বরফের দেশের পাইন গাছ, মরুভূমির পাম গাছের স্বপ্ন দেখে কেন?
উত্তরঃ বরফের দেশের পাইন গাছ দিনরাত বরফের আস্তরণে ঢাকা হয়ে থাকে। বরফ অত্যন্ত শীতল ভয়ংকর। শীত আর তার সহ্য হয় না জন্মাবধি সে তাে বরফেরই রুপালি কাপড় পরে আছে। পাইন গাছ ভাবে, দূরের ওই যে পামগাছ মরুভূমিতে বাস করে সে প্রতিদিন প্রভাতের সুর্য ওঠা দেখে। সূর্যের আলােয় সে নিজেকে তপ্ত করে। তাই পাইন গাছ স্বপ্ন দেখে সে এবার মরুতটে গিয়ে প্রভাতের সূর্যে নিজেকে তপ্ত করবে।
৫. মরুভূমি’ ও ‘মরুতট’ শব্দ দুটি লক্ষ করাে :

৪.২. পাইন গাছ কী স্বপ্ন দেখে?
উত্তরঃ এই বরফের দেশ আর পাইন গাছের ভালাে লাগছে না। সে স্বপ্ন দেখে সে এবার মরুভূমির দেশে যাবে,সেখানে সে প্রভাতের সূর্য দেখবে। সুর্যের উত্তাপে সে নিজেকে তপ্ত করবে।
৪.৩ বরফের দেশের পাইন গাছ, মরুভূমির পাম গাছের স্বপ্ন দেখে কেন?
উত্তরঃ বরফের দেশের পাইন গাছ দিনরাত বরফের আস্তরণে ঢাকা হয়ে থাকে। বরফ অত্যন্ত শীতল ভয়ংকর। শীত আর তার সহ্য হয় না জন্মাবধি সে তাে বরফেরই রুপালি কাপড় পরে আছে। পাইন গাছ ভাবে, দূরের ওই যে পামগাছ মরুভূমিতে বাস করে সে প্রতিদিন প্রভাতের সুর্য ওঠা দেখে। সূর্যের আলােয় সে নিজেকে তপ্ত করে। তাই পাইন গাছ স্বপ্ন দেখে সে এবার মরুতটে গিয়ে প্রভাতের সূর্যে নিজেকে তপ্ত করবে।
৫. মরুভূমি’ ও ‘মরুতট’ শব্দ দুটি লক্ষ করাে :

একইভাবে 'সূর্য’ ও ‘নয়ন’-এর সঙ্গে একাধিক শব্দযোেগ করে নতুন শব্দ তৈরি
করাে।
উত্তরঃ (১) সূর্য + কিরণ = সূর্যকিরণ। সূর্য + গ্রহণ = সূর্যগ্রহণ। সূর্য + প্রণাম = সূর্যপ্রণাম। সূর্য + রশ্মি = সূর্যরশ্মি।
সূর্য + সারথি = সূর্যসারথি। সূর্য + সাধনা = সূর্যসাধনা। (২) নয়ন + তারা = নয়নতারা। নয়ন + পল্লব = নয়নপল্লব। নয়ন + মণি = নয়নমণি। নয়ন + বাণ = নয়নবাণ। নয়ন + বারি = নয়নবারি। নয়ন + সলিল = নয়নসলিল।
৬. সমগ্র কবিতাটির মধ্যে কতগুলি বিশেষণ খুঁজে পাও লেখাে:
উত্তরঃ (১) সূর্য + কিরণ = সূর্যকিরণ। সূর্য + গ্রহণ = সূর্যগ্রহণ। সূর্য + প্রণাম = সূর্যপ্রণাম। সূর্য + রশ্মি = সূর্যরশ্মি।
সূর্য + সারথি = সূর্যসারথি। সূর্য + সাধনা = সূর্যসাধনা। (২) নয়ন + তারা = নয়নতারা। নয়ন + পল্লব = নয়নপল্লব। নয়ন + মণি = নয়নমণি। নয়ন + বাণ = নয়নবাণ। নয়ন + বারি = নয়নবারি। নয়ন + সলিল = নয়নসলিল।
৬. সমগ্র কবিতাটির মধ্যে কতগুলি বিশেষণ খুঁজে পাও লেখাে:
উত্তরঃ বুনাে, নগ্ন, রুপালি, দিনরাত, তপ্ত।
৭. নানারকম গাছের নাম লিখে নীচের ছকটি পূরণ করাে :
৭. নানারকম গাছের নাম লিখে নীচের ছকটি পূরণ করাে :
পার্বত্য অঞ্চল | মরুভূমি অঞ্চল |
---|---|
পাইন, ওক, দেবদারু, বাঁশ, চা, আপেল, কমলালেবু, উইলাে, ফার। | খেজুর, পাম। |
৮. পার্বত্য
অঞ্চল ও মরুভূমি অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি ফুটিয়ে তুলতে তুমি নীচের মানচিত্রে কী
কী শব্দ ব্যবহার করবে? তুমি এর মধ্যে যে-কোনাে একটিতে মানস অভিযানে গেলে
কী কী জিনিস সঙ্গে নেবে? সেই অভিযানের কাল্পনিক বিবরণ কয়েকটি বাক্যে
লেখাে।
উত্তরঃ আমার পছন্দ অনুযায়ী মরুভুমি অভিযানে আমি যাব। সঙ্গে নেব যথেষ্ট জল, কিছু রসালাে ফল, তৃষা নিবারণ কিছু খাদ্য এবং সানগ্লাস অর্থাৎ রৌদ্রতাপ প্রতিরােধী চশমা।
উত্তরঃ আমার পছন্দ অনুযায়ী মরুভুমি অভিযানে আমি যাব। সঙ্গে নেব যথেষ্ট জল, কিছু রসালাে ফল, তৃষা নিবারণ কিছু খাদ্য এবং সানগ্লাস অর্থাৎ রৌদ্রতাপ প্রতিরােধী চশমা।
আমি এবং তরুণ কাকা গরমকালে রাজস্থান বেড়াতে গিয়েছিলাম।
রাজস্থানের মরুভূমি ভারতবর্ষে বিখ্যাত। সময়টা ছিল জুন মাসের প্রায় শেষ।
অর্থাৎ, আমাদের পশ্চিমবঙ্গে তখন বর্ষা আগমনের সময়। কিন্তু মরুভূমি অঞলে
গিয়ে দেখলাম এক বিন্দু বারিবর্ষণের আভাস নেই। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল মরুভূমি
দেখা। আমার কাকা একটি উটের সওয়ার ভাড়া করলেন। সঙ্গে নিলাম আমরা জলের
অভাব পূরণের জন্য ফ্রিজজাতীয় বরফের হালকা পাের্ট, খেজুর, চোকোলেট, গ্লুকোজ ডি। উটের পিঠে চেপে আমরা যতদূর চলেছি ততদূর দেখেছি শুধু বালি
বালি আর বালি। বালির ওপর রােদ পড়ে দূর থেকে মনে হয় জলের তরঙ্গ বয়ে চলেছে।
কিন্তু সে মরীচিকা। মাঝে ধূলিঝড় (আঁধি) উঠল। চোখে আমাদের সানগ্লাস ছিল
বলে আমরা চোখ বাঁচাতে পারলাম।
❥❥ আরো পড়ুনঃ ❥❥
⏏ প্র্যাকটিস সেট :
পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি প্রশ্ন উত্তর class 6
❏ সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করাে :
১. পাইন গাছটি দাঁড়িয়ে আছে (আকাশে/বাতাসে/মেঘে)।
২. পাইন গাছটি যে কাপড় পরে থাকত তার রং (লাল/হলুদ/রূপালি)।
৩. (উত্তরে/দক্ষিণে/পশ্চিমে) বুননা নগ্ন পাহাড়ে পাইন দাঁড়িয়ে।
৪. যেন বরফের (সােনালি/রূপালি/সবুজ) কাপড় পরে।
উত্তর : ১. আকাশে, ২. রূপালি, ৩. উত্তরে, ৪. রূপালি।
১. পাইন গাছটি দাঁড়িয়ে আছে (আকাশে/বাতাসে/মেঘে)।
২. পাইন গাছটি যে কাপড় পরে থাকত তার রং (লাল/হলুদ/রূপালি)।
৩. (উত্তরে/দক্ষিণে/পশ্চিমে) বুননা নগ্ন পাহাড়ে পাইন দাঁড়িয়ে।
৪. যেন বরফের (সােনালি/রূপালি/সবুজ) কাপড় পরে।
উত্তর : ১. আকাশে, ২. রূপালি, ৩. উত্তরে, ৪. রূপালি।
❏ উপযুক্ত শব্দ নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করাে:
(রূপালি, দিনরাত, প্রভাতে, পামগাছ।)
১. যেন বরফের _____কাপড় পরে।
১. যেন বরফের _____কাপড় পরে।
২. স্বপ্ন সে দেখে ______দুলে দুলে।
৩. সেই দেশে যেথা_____সূর্য ওঠে।
৪. দাঁড়ায়ে রয়েছে_________মরু তটে।
উত্তর : ১. রুপালি, ২. দিনরাত, ৩. প্রভাতে, ৪. পামগাছ।
৩. সেই দেশে যেথা_____সূর্য ওঠে।
৪. দাঁড়ায়ে রয়েছে_________মরু তটে।
উত্তর : ১. রুপালি, ২. দিনরাত, ৩. প্রভাতে, ৪. পামগাছ।
❏ এককথায় উত্তর দাও :
১. উত্তরের বুনাে নগ্ন পাহাড়ে কোন গাছ দাঁড়িয়ে আছে?
উত্তরঃ উত্তরের বুনাে নগ্ন পাহাড়ে পাইন গাছ দাঁড়িয়ে আছে।
২. পাইন গাছ দাঁড়িয়ে আছে কীভাবে?
উত্তরঃ আকাশে নয়ন তুলে দাঁড়িয়ে আছে।
৩. কে বরফের রূপালি কাপড় পরে দাঁড়িয়ে আছে?
উত্তরঃ নগ্ন পাহাড়।
৪. কাপড় পরে,- কে, কী কাপড় পরে?
উত্তরঃ আকাশে নয়ন তুলে দাঁড়িয়ে আছে।
৩. কে বরফের রূপালি কাপড় পরে দাঁড়িয়ে আছে?
উত্তরঃ নগ্ন পাহাড়।
৪. কাপড় পরে,- কে, কী কাপড় পরে?
উত্তরঃ পাইন গাছ রুপালি কাপড় পরে।
৫. রুপালি কাপড় কেন বলা হয়েছে?
উত্তরঃ দূর থেকে বরফের রাশিকে রুপালি মনে হয় বলে পাইন গাছের শরীরে বরফের আস্তরণকে রুপালি কাপড় বলা হয়েছে।
৫. রুপালি কাপড় কেন বলা হয়েছে?
উত্তরঃ দূর থেকে বরফের রাশিকে রুপালি মনে হয় বলে পাইন গাছের শরীরে বরফের আস্তরণকে রুপালি কাপড় বলা হয়েছে।
❏ সংক্ষেপে উত্তর দাও :
১. 'আকাশে নয়ন তুলে’ কথাটির অর্থ কবিতায় কেন বলা হয়েছে?
উত্তরঃ উত্তরের বরফের দেশে জন্মায় বিশাল উঁচু উঁচু পাইন গাছ তাই বলা হয়েছে পাইন গাছ আকাশে নয়ন তুলে দাঁড়িয়ে আছে।
২. 'স্বপ্ন সে দেখে'—কে কী স্বপ্ন দেখে?
উত্তরঃ উত্তরের বুনাে নগ্ন পাহাড়ের ওপরে দাঁড়িয়ে পাইন আকাশে মুখ তুলে দাঁড়িয়ে থাকে। সে দিনরাত দুলে দুলে স্বপ্ন দেখে সে দূরে মরুভূমির দেশে গিয়ে প্রভাতের সুর্য দেখবে।
৩. 'প্রভাতে সূর্য ওঠে' কথাটির অর্থ কবিতায় কী বুঝিয়েছে?
উত্তরঃ প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে প্রভাতেই সূর্য ওঠে। কিন্তু কবিতায় উত্তরের বুনাে নগ্ন পাহাড়ের ওপরে অর্থাৎ, বরফের দেশে সূর্য দেখা যায় অনেক বেলায়। তাই সেখানকার উঁচু পাইনগাছ স্বপ্ন দেখে মরুভূমির দেশে প্রভাতেই যে সূর্য দেখা যায় সেখানেই সে চলে যাবে।
২. 'স্বপ্ন সে দেখে'—কে কী স্বপ্ন দেখে?
উত্তরঃ উত্তরের বুনাে নগ্ন পাহাড়ের ওপরে দাঁড়িয়ে পাইন আকাশে মুখ তুলে দাঁড়িয়ে থাকে। সে দিনরাত দুলে দুলে স্বপ্ন দেখে সে দূরে মরুভূমির দেশে গিয়ে প্রভাতের সুর্য দেখবে।
৩. 'প্রভাতে সূর্য ওঠে' কথাটির অর্থ কবিতায় কী বুঝিয়েছে?
উত্তরঃ প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে প্রভাতেই সূর্য ওঠে। কিন্তু কবিতায় উত্তরের বুনাে নগ্ন পাহাড়ের ওপরে অর্থাৎ, বরফের দেশে সূর্য দেখা যায় অনেক বেলায়। তাই সেখানকার উঁচু পাইনগাছ স্বপ্ন দেখে মরুভূমির দেশে প্রভাতেই যে সূর্য দেখা যায় সেখানেই সে চলে যাবে।
৪. 'পর্বত’ শব্দটির সঙ্গে তােমার কী অভিজ্ঞতা আছে বলাে।
উত্তরঃ বহুদূর বিস্তৃত, সুউচ্চ শৃঙ্গবিশিষ্ট, বন্ধুর ভূপ্রকৃতির স্বাভাবিকভাবে গড়ে ওঠা শিলাস্তূপ কে বলে পর্বত। যেমন - আমাদের দেশ ভারতবর্ষের উত্তরে যুগ যুগ ব্যাপী দাঁড়িয়ে আছে সু-বিসতৃত হিমালয় পর্বতমালা অনেকগুলি পর্বত একসঙ্গে একটা জায়গায় প্রসারিত হলে তাকে বলা হয় পর্বতশ্রেণি বা পর্বতমালা। পর্বতের যে মাথা বা শীর্ষদেশ দেখা যায় তাকে পর্বতশৃঙ্গ বা চূড়া বলে। যেমন আমাদের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরপ্রান্তে রয়েছে সান্দাকফু, পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এই পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ৩৬৩০ মিটার। আর আছে ফালুট, টাংলু, টাইগারহিল, ঋষিলা ইত্যাদি।
উত্তরঃ বহুদূর বিস্তৃত, সুউচ্চ শৃঙ্গবিশিষ্ট, বন্ধুর ভূপ্রকৃতির স্বাভাবিকভাবে গড়ে ওঠা শিলাস্তূপ কে বলে পর্বত। যেমন - আমাদের দেশ ভারতবর্ষের উত্তরে যুগ যুগ ব্যাপী দাঁড়িয়ে আছে সু-বিসতৃত হিমালয় পর্বতমালা অনেকগুলি পর্বত একসঙ্গে একটা জায়গায় প্রসারিত হলে তাকে বলা হয় পর্বতশ্রেণি বা পর্বতমালা। পর্বতের যে মাথা বা শীর্ষদেশ দেখা যায় তাকে পর্বতশৃঙ্গ বা চূড়া বলে। যেমন আমাদের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরপ্রান্তে রয়েছে সান্দাকফু, পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এই পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ৩৬৩০ মিটার। আর আছে ফালুট, টাংলু, টাইগারহিল, ঋষিলা ইত্যাদি।
৫. কবিতায় 'পাহাড়’ শব্দটিও পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গের যে-কোনাে একটি পাহাড় সম্পর্কে তােমার যা জানা আছে লেখাে।
উত্তরঃ আমি পশ্চিমবঙ্গের বক্সা-জয়ন্তি পাহাড়ের কথা জানি। এই পাহাড়টি উত্তরের আলিপুরদুয়ার জেলায় অবস্থিত।পাহাড়টি ভুটানের প্রায় সীমান্তে অবস্থিত। এখানে বক্সা বাঘবন আছে। এই বনে ভালুক, হাতি, হরিণ, অজগর, বাইসন এবং নানারকমের পাখি আর নানা রঙের প্রজাপতি দেখা যায়। এই বক্সা পাহাড় অঞলে নানারকমের গাছ ও গুল্ম জন্মায়। সেগুন, শাল, চিলৌনি, পানিসাজ, খয়ের, শিশু, গামার গাছ খুব দেখা যায়। এই অঞলে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়। ফলে বছরের অনেকখানি সময় স্যাতসেঁতে ভাব থাকে। এই বক্সা অঞ্চলে আছে বিখ্যাত বক্সা দুর্গ। এই দুর্গ একসময় ভুটান রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সেনাপতি কর্নেল ওয়াটসন এই দুর্গ দখল করেন। তখন থেকেই এই দুর্গ ভারতবর্ষের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। পরে যারা স্বাধীনতার জন্য লড়াই করতেন, তাঁদের অনেককে ব্রিটিশ সরকার এখানে বন্দি করে রাখত।
No comments
Hi Welcome ....