Mon Valo Kora Shakti Chattopadhyay Class - VI Question Answer ❏ মন-ভালো-করা কবিতার সারাংশ : কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের 'মন-ভালাে-করা’ কব...
Mon Valo Kora Shakti Chattopadhyay Class - VI Question Answer
❏ মন-ভালো-করা কবিতার সারাংশ : কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের 'মন-ভালাে-করা’ কবিতাটিতে আমাদের মন সম্পর্কে কিছু কথা বলা হয়েছে। আমাদের প্রত্যেকেরই মন আছে। মনে আনন্দ হয়। মনে দুঃখ হয়। দুঃখ আমাদের মন চায় না একটুও। কবি দেখেছেন মাছরাঙার গায়ের রং ভালাে। কবির মনে হয়, মন ভালাে করা মাছরাঙার গায়ের রং মাছরাঙার মতাে দেখেছেন কবি রােদুরকেও। কবি এই মন ভালাে করা দৃশ্য দেখেছেন লাল হরিদ্রা সবুজাভ বনেও। মাছরাঙার গায়ে আলাে পড়ে, বাতাসে গাছের পাতা নড়ে, মাছরাঙার গায়ে হাওয়া পড়ে রােদুর ঝলমল করে, এই ছবি দেখে কবির মন ভালাে হয়। মন-তাে ভালাে হয়—কিন্তু কেন ভালাে হয়? সেই প্রশ্ন আমাদেরও।
❥ আরো পড়ুনঃ ❥
❒ হাতেকলমে :
১.১. শক্তি চট্টোপাধ্যায় কোন কলেজের ছাত্র ছিলেন?
উত্তরঃ শক্তি চট্টোপাধ্যায় কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র ছিলেন।
১.২. তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখাে।
উত্তরঃ তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম ‘হে প্রেম, হে নৈঃশব্দ’ ও ‘সােনার মাছি খুন করেছি।
২. নীচের শব্দগুলির বিপরীতার্থক শব্দ লিখে তা দিয়ে বাক্যরচনা করাে : হ্রস্ব, খর, শান্ত।
☉ হ্রস্ব ➫ (দীর্ঘ) কলকাতা থেকে মুম্বাই প্রায় ১৫০০ কিমি দীর্ঘ পথ। ☉ খর ➫ (মৃদু) রােগীটি তখন মৃদু কণ্ঠে কথা বলছিল। ☉ শান্ত ➫ (অশান্ত) ভাদ্র মাসে এবার আকাশ এমন অশান্ত হবে ভাবতে পারিনি।
৩. নীচের শব্দগুলি কোন মূল শব্দ থেকে এসেছে লেখাে : রােদ্দুর, গা।
৩. নীচের শব্দগুলি কোন মূল শব্দ থেকে এসেছে লেখাে : রােদ্দুর, গা।
উত্তরঃ রােদ্দুর—‘রােদ থেকে এসেছে। গা—'গাত্র' থেকে এসেছে।
৪. 'হাওয়ায়-বাতাসে পাতারাও নড়ে'—হাওয়া-বাতাসের মতাে একই অর্থবােধক পাঁচটি শব্দবন্ধ রচনা করে স্বাধীন বাক্যে প্রয়ােগ করাে।'
১. বনজঙ্গাল ➫ দক্ষিণ আমেরিকার আমাজনের বনজঙ্গাল অত্যন্ত ভয়ংকর।
২. হাটেবাজারে ➫ আজকাল হাটেবাজারে মারাত্মক ভিড় হয়।
৩. লােকজন ➫ দুর্দিনে লােকজন দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে।
৪. গ্রামেগঞ্জে ➫ এখনও গ্রামেগঞ্জে মানুষ কিছু টাটকা ফলমূল মাছমাংস খেতে পায়।
৫. নদনদী ➫ ভারতবর্ষের বুকে আছে অসংখ্য নদনদী।৫. 'মন-ভালাে-করা’, নীল-নীলান্ত'র মতাে একাধিক শব্দবন্ধ তৈরি করাে।
উত্তর : পথে—প্রান্তরে, দিক—দিগন্ত, পথ—হারানাে, আলাে—ছায়া, আকাশ—পাতাল।
৬. গদ্যে লেখাে : মন-ভালাে করা রােদ্দুর কেন/মাছরাঙাটির গায়ের মতন?
উত্তর : মন-ভালােকরা রােদ কেন/মাছরাঙার গায়ের মতাে।
উত্তর : পথে—প্রান্তরে, দিক—দিগন্ত, পথ—হারানাে, আলাে—ছায়া, আকাশ—পাতাল।
৬. গদ্যে লেখাে : মন-ভালাে করা রােদ্দুর কেন/মাছরাঙাটির গায়ের মতন?
উত্তর : মন-ভালােকরা রােদ কেন/মাছরাঙার গায়ের মতাে।
৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
৭.১. কবিতায় কবিমনে কোন কোন প্রশ্ন জেগেছে তা নিজের ভাষায় লেখাে।
উত্তরঃ কবির মনে যেসব প্রশ্ন জেগেছে সেগুলি হল—(১) মাছরাঙার গায়ের মতাে মন-ভালাে করা রােদ্দুর কেন?
(২) হ্রস্ব-দীর্ঘ আকাশের রং কেন কখনও খর, কখনও শান্ত? (৩) বন কেন লাল-হলুদ-সবুজাভ হয়? (৪) পাতারা কেন হাওয়ায়-বাতাসে নড়ে ইত্যাদি।
৭.২. মন-ভালাে-করা রােদ্দুরকে কবি কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?
উত্তরঃ কবি মাছরাঙাটির গায়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
৭.৩. মাছরাঙা পাখির রং কবির চোখে কীভাবে ধরা পড়েছে?
উত্তরঃ মাছরাঙা পাখির রং কবির চোখে ধরা পড়েছে হ্রস্ব-দীর্ঘ নীল। মাছরাঙার গায়ে নানা রঙের সমাবেশ সবাইকে মুগ্ধ করে। তার পাখায় আছে খর বা তীব্র ও শান্ত রং। তার দেহের নীল রঙের সঙ্গে লাল, হলুদ ও সবুজ রং এমন সুন্দরভাবে মিশে গেছে যে তার রূপটি কবির কাছে সহজেই ধরা দিয়েছে।
৭.৪. গাছের ডালে বসা মাছরাঙা পাখিটি কীভাবে কবি কল্পনাকে প্রভাবিত করেছে তা বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ রঙিন বস্তু আমাদের প্রত্যেকের মনকে আকর্ষণ করে। কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ও রঙিন মাছরাঙা দেখে মুগ্ধ হয়েছেন। প্রত্যেকেই চায় তার মন ভালাে থাকুক। ভালাে জিনিস আমাদের মন সারাক্ষণ খুঁজে বেড়ায় ভালাে খাবার, ভালাে পােশাক, ভালাে কথা, ভালাে সুর, ভালাে গান, ভালাে ঘর, ভালাে বিছানা, ভালাে দৃশ্য ইত্যাদি। মাছরাঙার রং কবির মনকে এত বেশি মুগ্ধ করেছে যে তা তিনি আর ভুলতে পারছেন না।
❥❥ আরো পড়ুনঃ অধ্যায় - ১০ ❥❥
❏ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর প্র্যাকটিস সেট
❏ কুমােরে-পােকার-বাসাবাড়ি - গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য
⏏ সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করাে:
(ক) সেগুলি একপ্রকার কালাে রঙের লিকলিকে (প্রজাপতির/পিঁপড়ের/কুমােরে পােকার) বাসা।
(খ) কেবল শরীরের মধ্যস্থলের বোঁটার মতাে সরু অংশটি (লাল/হলদে/কালাে)।
(গ) সাধারণত আশেপাশে (কুড়ি-তিরিশ/তিরিশ-চল্লিশ/চল্লিশ-পঞ্চাশ) গজ ব্যবধান থেকে মাটি সংগ্রহ করে থাকে।
(ঘ) মুখ দিয়ে চেপে চেপে মাটির ডেলাটিকে দেয়ালের গায়ে (অর্ধ চক্রাকারে/চক্রাকারে/ কোনাকুনি) বসিয়ে দেয়
(ঙ) সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে (দশ-পনেরােটা/পনেরাে-কুড়িটা/কুড়ি-পঁচিশটা) মাকড়সা সংগ্রহ করে।
(চ) কুমােরে-পােকা শিকার সঞ্চিত করে—(নিজে খাওয়ার জন্য/ বাচ্চাদের জন্য/বিলিয়ে দেওয়ার জন্য)।
উত্তরঃ (ক) কুমােরে-পােকার, (খ) হলদে, (গ) চল্লিশ-পঞ্চাশ, (ঘ) অর্ধ-চক্রাকারে, (ঙ) দশ-পনেরােটা, (চ) বাচ্চাদের জন্য।
(ক) সেগুলি একপ্রকার কালাে রঙের লিকলিকে (প্রজাপতির/পিঁপড়ের/কুমােরে পােকার) বাসা।
(খ) কেবল শরীরের মধ্যস্থলের বোঁটার মতাে সরু অংশটি (লাল/হলদে/কালাে)।
(গ) সাধারণত আশেপাশে (কুড়ি-তিরিশ/তিরিশ-চল্লিশ/চল্লিশ-পঞ্চাশ) গজ ব্যবধান থেকে মাটি সংগ্রহ করে থাকে।
(ঘ) মুখ দিয়ে চেপে চেপে মাটির ডেলাটিকে দেয়ালের গায়ে (অর্ধ চক্রাকারে/চক্রাকারে/ কোনাকুনি) বসিয়ে দেয়
(ঙ) সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে (দশ-পনেরােটা/পনেরাে-কুড়িটা/কুড়ি-পঁচিশটা) মাকড়সা সংগ্রহ করে।
(চ) কুমােরে-পােকা শিকার সঞ্চিত করে—(নিজে খাওয়ার জন্য/ বাচ্চাদের জন্য/বিলিয়ে দেওয়ার জন্য)।
উত্তরঃ (ক) কুমােরে-পােকার, (খ) হলদে, (গ) চল্লিশ-পঞ্চাশ, (ঘ) অর্ধ-চক্রাকারে, (ঙ) দশ-পনেরােটা, (চ) বাচ্চাদের জন্য।
⏏ শূন্যস্থান পূরণ করাে :
(ক) এই পােকাগুলির গায়ের রং আগাগােড়া মিশমিশে_______। (খ) দু-তিনবার এরূপভাবে এদিক-ওদিক উড়ে অবশেষে_____সন্ধানে বের হয়। (গ) কুমােরে-পােকা ইচ্ছামতাে ডিম পাড়বার জন্য______নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। (ঘ) মাটির ডেলাটিকে লম্বা করে চেপে বসাবার সময়ও তীক্ষ্ণস্বরে একটানা______ শব্দ করতে থাকে। (ঙ) কুঠুরির নিম্নদেশে মাকড়সাটাকে চিত করে রেখে তার_______একপাশে লম্বাটে ধরনের একটি ডিম পাড়ে।
উত্তরঃ (ক) কালাে, (খ) কাদামাটির, (গ) সময়, (ঘ) গুনগুন, (ঙ) উদরদেশের।
⏏ এককথায় উত্তর দাও :
১। কুমােরে-পােকা কখন বাসা তৈরির জন্য উপযুক্ত বাসা খুঁজতে বেরােয়?
উত্তরঃ ডিম পাড়ার সময়।
২। কুমােরে-পােকা কোথায় বাসা তৈরি করে?
উত্তরঃ ঘরের আনাচেকানাচে দেয়ালের গায়ে।
৩। কুমােরে-পােকার বাসা দেখতে কেমন?
উত্তরঃ দেয়ালের গায়ে লম্বাটে ধরনের এবড়াে-খেবড়াে শুকনাে মাটির ঢেলার মতাে।
৪। কার আশেপাশে চল্লিশ-পাশ গজ ব্যবধান থেকে মাটি সংগ্রহ করে?
উত্তরঃ নির্বাচিত উপযুক্ত বাসার আশেপাশে।
৫। লেখক কীভাবে কুমােরে-পােকার নির্মীয়মান বাসাটি সরিয়ে ফেলেছিলেন?
উত্তরঃ কাদামাটি চাপা দিয়ে।
৬। কী ধরনের মাটি দিয়ে কুমােরে-পােকা তার কুঠুরি তৈরি করে?
৬। কী ধরনের মাটি দিয়ে কুমােরে-পােকা তার কুঠুরি তৈরি করে?
উত্তরঃ ভিজে মাটি দিয়ে।
৭। কুমােরে-পােকাগুলি দেখতে কেমন?
উত্তরঃ কুমােরে-পােকার গায়ের রং আগাগােড়া মিশমিশে কালাে।
৮। কুমােরে-পােকার একটি বাসায় ক-টি কুঠরি থাকতে পারে?
উত্তরঃ কুমােরে-পােকার একটি বাসায় চার-পাঁচটি কুঠুরি নির্মিত হয়।
৯। কত ইঞ্চি লম্বা হলে কুমােরে-পােকা গাঁথুনি ক্ষান্ত করে?
উত্তরঃ প্রায় সওয়া ইঞ্জি।
১০। একটি কুঠুরি তৈরি করতে কুমােরে-পােকার কত সময় লাগে?
উত্তরঃ প্রায় দু-দিন সময় লাগে।
১১। কুমােরে-পােকা কোন ধরনের মাকড়সা শিকার করে থাকে?
উত্তরঃ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মাকড়সার জাল বােনে না, ঘুরে ঘুরে শিকার করে। কুমােরে-পােকারা এরূপ ভ্রমণকারী মাকড়সা শিকার করে থাকে।
৭। কুমােরে-পােকাগুলি দেখতে কেমন?
উত্তরঃ কুমােরে-পােকার গায়ের রং আগাগােড়া মিশমিশে কালাে।
৮। কুমােরে-পােকার একটি বাসায় ক-টি কুঠরি থাকতে পারে?
উত্তরঃ কুমােরে-পােকার একটি বাসায় চার-পাঁচটি কুঠুরি নির্মিত হয়।
৯। কত ইঞ্চি লম্বা হলে কুমােরে-পােকা গাঁথুনি ক্ষান্ত করে?
উত্তরঃ প্রায় সওয়া ইঞ্জি।
১০। একটি কুঠুরি তৈরি করতে কুমােরে-পােকার কত সময় লাগে?
উত্তরঃ প্রায় দু-দিন সময় লাগে।
১১। কুমােরে-পােকা কোন ধরনের মাকড়সা শিকার করে থাকে?
উত্তরঃ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মাকড়সার জাল বােনে না, ঘুরে ঘুরে শিকার করে। কুমােরে-পােকারা এরূপ ভ্রমণকারী মাকড়সা শিকার করে থাকে।
⏏ সংক্ষেপে উত্তর দাও :
১। কুমােরে-পােকা কোথায় কীসের কারণে রাস্তা চিনে নেয়?
উত্তরঃ কুমােরে-পােকা মাটির দেয়ালে এমন স্থানে বাসা বানায় যেখানে মােটামুটি চল্লিশ- পঞ্চাশ গজ ব্যবধানের মধ্যে ভিজে মাটি পেয়ে যায়। তাই সে তার বাসা বানানাের নির্বাচিত নিকটবর্তী স্থানের কাদামাটি সন্ধান করতে দুদিন সময় লেগে যায়। কাদামাটির সন্ধান পেয়ে গেলে বাসা নির্মাণের জন্য সেই স্থান থেকে নির্বাচিত স্থানে যাতায়াত করে সে রাস্তা চিনে নেয়।
২। কুমােরে-পােকা কখন তীক্ষ্ণস্বরে একটানা গুনগুন শব্দ করে?
উত্তরঃ সংগৃহীত ভিজে মাটির ডেলাটিকে দেয়ালের গায়ে লম্বা করে চেপে বসানাের সময় তীক্ষ স্বরে একটানা গুনগুন
শব্দ করে। আবার সে যখন ভিজে মাটি খুঁড়ে তােলে তখনও একটানা অতি তীক্ষ্ণস্বরে গুনগুন শব্দ করতে থাকে।
৩। ছােটো ছােটো মাকড়সাকে ধরে কুমােরে-পােকা কী করে?
উত্তরঃ মাকড়সা ধরে তার শরীরে পাঁচ-সাত বার হুল ঢুকিয়ে এমন বিষ ঢালে যে মাকড়সা অসাড় হয়ে যায়। সেই অসাড় মাকড়সাকে মুখে করে নবনির্মিত কুঠুরির মধ্যে হাজির হয়। কুঠুরির নিম্নদেশে মাকড়সাকে চিত করে রেখে তার উদরদেশের এক পাশে লম্বাটে ধরনের একটি ডিম পাড়ে।
৪। কুমােরে-পােকা কাদামাটি সংগ্রহে বের হয় কেন?
উত্তরঃ ডিম পাড়বার সময় হলেই কুমাের-পােকা বাসা তৈরি করার জন্য উপযুক্ত স্থান খুঁজতে বেরিয়ে পড়ে। দু-চারদিন ঘুরে-ফিরে মনােমতাে কোনােখন দেখতে গেলেই তার আশেপাশে বারবার ঘুরে বিশেষভাবে পরীক্ষা করে দেখে। তারপর খানিক দূর উড়ে গিয়ে আবার ফিরে আসে এবং স্থানটিকে পুনঃপুন দেখে নেয়। দু-তিনবার এভাবে এদিক-ওদিক উড়ে অবশেষে কাদামাটির সন্ধানে বের হয়। কাদামাটির সন্ধান পেলেই বাসা নির্মাণের জন্য সেই স্থান থেকে নির্বাচিত স্থানে যাতায়াত করে রাস্তা চিনে নেয়। তারপর কাদামাটির ডেলা এনে দেয়ালের গায়ে অর্ধচক্রাকারে বসিয়ে বাসা তৈরি করে।
৫। কুমােরে-পােকার নির্মীয়মান বাসবাড়িতে কাদামাটি চাপা দিয়ে লেখক কী দেখলেন?
উত্তরঃ কুমােরে-পােকা একবার কাছাকাছি কোনাে স্থান থেকে মাটি সংগ্রহ করে বাসায় একটি কুঠুরি নির্মাণ প্রায় শেষ করে আনলে লেখক সেই স্থানে মাটি চাপা দিয়েদিতেন। এরপর কুমােরে-পােকাটা সংস্কারবশেই হােক কিংবা বুদ্ধির জোরেই হােক, তার দুরবস্থা দেখে অন্য কোনাে একটা জলাশয়ের ধারে উড়ে গিয়ে সেখান থেকে ভিজেমাটি সংগ্রহ করে আগের জায়গায় নতুন করে বাসা তৈরি শুরু করেছে। লেখক যতবারই এরকম করেছেন ততবারই দেখেছেন কুমােরে-পােকা পুকুর বা নালা, ডােবা যত দূরেই থাকুক না কেন, সেখান থেকেই ভিজেমাটি এনে বাসা তৈরি করেছে।
No comments
Hi Welcome ....