Page Nav

HIDE

Grid

GRID_STYLE

Top Ad

Breaking News:

latest

মেহেরগড় সভ্যতা (আবিষ্কার | বিভিন্ন পর্যায় | ধ্বংসের কারণ | বৈশিষ্ট্য | গুরুত্ব)

❐  মেহেরগড় (Mehrgarh) :   বোলান গিরিপথের কাছে এবং কোয়েটা শহর থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরত্বে কাচ্চি সমভূমিতে ৫০০ একর ব্যাপ্ত মেহেরগড়ের প্রত্ন...



❐ মেহেরগড় (Mehrgarh) : বোলান গিরিপথের কাছে এবং কোয়েটা শহর থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরত্বে কাচ্চি সমভূমিতে ৫০০ একর ব্যাপ্ত মেহেরগড়ের প্রত্নক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। মেহেরগড় সভ্যতা আবিষ্কার করেন ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি প্রত্নবিজ্ঞানী জাঁ ফ্রাঁসোয়া জারিজ তাঁর সহযোগী গবেষক রিচার্ড মিডো। ১৯৭৪-১৯৮৬ সালে বিশিষ্ট ফরাসি প্রত্নতাত্ত্বিক জাঁ ফ্রাঁসোয়া জারিজ-এর নেতৃত্বে এখানে খননকার্য চালানো হয়। ফরাসি প্রত্নতত্ত্ব মিশন (French Archaeological Mission) এই স্থানটির বিস্তীর্ণ অঞ্চলে খননকার্য চালিয়ে পুরাতন কিছু বসতির নিদর্শন খুঁজে পান। পরবর্তীকালে ১৯৯৬-১৯৯৭ সালেও এখানে খননকার্য চলে। সাতটি স্তরবিশিষ্ট এই প্রত্নক্ষেত্রের প্রথম তিনটি স্তর হল নব্য প্রস্তর যুগের। এই সাতটি স্তরে ভ্রাম্যমাণ পশুপালকের জীবন থেকে শুরু করে নাগরিকতায় উত্তরণের প্রতিটি দশার সুস্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়।
❐ মেহেরগড় সভ্যতার বিভিন্ন পর্যায় : 
✱ প্রথম পর্যায় : মেহেরগড়ের প্রথম পর্যায়ের সময়কাল হল খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৭০০০ থেকে ৫০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ (রেডিও কার্বন-১৪ পদ্ধতির দ্বারা পরীক্ষিত)। (ক) বিভিন্ন সাক্ষ্য-প্রমাণ থেকে বোঝা যায় প্রথমে এই এলাকাটি ছিল শিকারি ও ভ্রাম্যমাণ পশুপালকদের অস্থায়ী আবাসস্থল। পরে এখানে স্থায়ী আবাস গড়ে ওঠে এবং কৃষিভিত্তিক জীবনচর্যার বিকাশ ঘটে। (খ) বাসস্থানগুলি তৈরি হত কাদামাটির তৈরি রোদে শুকোনো সমান মাপের ইট দিয়ে । বাড়িগুলি একাধিক ছোটো ছোটো কামরায় বিভক্ত ছিল। কোনও কোনও বাড়িতে ঘর গরম করার জন্য উনুন বা আগুন জ্বালার ব্যবস্থা ছিল। অনেক বাড়িতেই শস্যাগার হিসেবে একটি কক্ষ ব্যবহার করা হত। (গ) এখানে জাঁতা, হামানদিস্তা, নিড়ানি, কাস্তে এবং পাথরের নানা হাতিয়ার মিলেছে। পশুপালন ও শস্যাগারের অস্তিত্বও প্রমাণিত হয়েছে। (ঘ) গৃহপালিত পশুর মধ্যে ছিল গরু, ভেড়া, ছাগল এবং ষাঁড়। মনে হয়, কুকুরও এ সময় পোষ মেনেছিল। (ঙ) এখানে নানা প্রজাতির বার্লি, যব ও গমের চাষ হত। (চ) এই পর্বের কোনও মৃৎপাত্র মেলেনি মিলেছে কিছু ছোটো ছোটো মানবমূর্তি। পণ্ডিতদের অনুমান সম্ভবত এই মূর্তিগুলি ভারতীয় ভাস্কর্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। 
(ছ) এখানে বেশ কয়েকটি সমাধি পাওয়া গেছে। সাধারণত দুটি বাড়ি বা দু’সারি বাড়ির মধ্যবর্তী স্থান সমাধিক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহৃত হত। মৃতদেহগুলি হাঁটুমুড়ে এবং একপাশে কাত করে সমাধিস্থ করা হত তবে সব সময় মাথা একদিকে রাখা হত না। সমাধিতে মৃতের সঙ্গে দেওয়া হত সামুদ্রিক ঝিনুক জাতীয় লকেট, সামুদ্রিক ঝিনুক জাতীয় অন্যান্য জিনিস, পাথরের পুঁতি ও ঝিনুক জাতীয় জিনিসের মালা, পাথরের লকেট, বৈদূর্যমণি (Lapis lazuli), নীলকান্তমণি বা টার্কোয়াজ (Turquoise) প্রভৃতি। দিলীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন যে, মৃতের সঙ্গে দেওয়া জিনিসের পার্থক্য থেকে অনুমান করা যায় যে, সে যুগে সামাজিক পার্থক্যও ছিল। ডঃ ইরফান হাবিব-ও এখানে শ্রেণিবিভক্ত সমাজের অস্তিত্ব লক্ষ করেছেন। (জ) মেহেরগড়ের সঙ্গে দূরবর্তী দেশসমূহের যোগাযোগের ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।সমুদ্রোপকূলবর্তী অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগের ফলেই সামুদ্রিক ঝিনুক এই অঞ্চলে আসত। সম্ভবত মধ্য এশিয়া বা পারস্য থেকে টার্কোয়াজ এবং আফগানিস্তান থেকে বৈদূর্যমণি আমদানি করা হত। (ঝ) এ সময় থেকেই মেহেরগড় ধীরে ধীরে নগরায়নের পথে অগ্রসর হতে শুরু করে। পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিতে খাদ্যশস্যের চাষ হতে থাকে।

দ্বিতীয় পর্যায় : মেহেরগড় সংস্কৃতির দ্বিতীয় পর্বের সময়সীমা হল খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ থেকে ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ। এই পর্বে আগেকার আমলের ধারাবাহিকতার সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু পরিবর্তন ও নতুনত্ব নজরে আসে। (ক) এই পর্বের প্রচুর পোড়া তুলো-বীজ পাওয়া গেছে। এ থেকে সিদ্ধান্তে আসা যায় যে, মানুষ এই পর্বে কার্পাস চাষ করত। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, হরপ্পা সভ্যতার দু’হাজার বছর আগে এখানে তুলোর চাষ শুরু হয়। (খ) এখানে প্রাপ্ত বিভিন্ন ধরনের কৃষিজ পণ্যাদি যথা—গম, বার্লি ও তুলোর চাষ জলের উপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ প্রমাণ করে। প্রমাণিত হয় যে, তারা মোটামুটি একটি সেচব্যবস্থা তৈরি করেছিল। (গ) কৃষির প্রয়োজনে পশুপালন অপরিহার্য হয়ে ওঠে। গৃহপালিত পশুর মধ্যে গোরু, ভেড়া ও ছাগলের অস্তিত্ব প্রমাণিত হয়। (ঘ) মাটির পাত্রের ব্যবহার ব্যাপকতর হয়। প্রথমে এগুলি হাতে তৈরি হত। এই পর্বের একেবারে শেষ দিকে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ অব্দ নাগাদ সুমের থেকে এলো কুমোরের চাক। এর ফলে মৃৎশিল্পে যুগান্তর এলো। কম সময়ে ও কম খরচে বেশি মৃৎপাত্র তৈরি হতে লাগল। (ঙ) এই অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের পাথর ও শাঁখের অস্তিত্ব দূরপাল্লার বাণিজ্যের ইঙ্গিত দেয়।
 তৃতীয় পর্যায় : এই সভ্যতার তৃতীয় পর্বের সময়কাল হল খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ থেকে ৩২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ। (ক) এই পর্বে কর্ষিত শস্যের বিরাট তালিকা দেখে কৃষির অগ্রগতির কথা বোঝা যায়। (খ) মৃৎপাত্রের ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি দেখা যায়। চাকে তৈরি ও চুল্লির আগুনে পোড়ানো নানা রঙের মৃৎপাত্রের ব্যাপক প্রচলন শুরু হয়। এই মৃৎপাত্রগুলির উপর নানাপ্রকার জ্যামিতিক নকশা, পশু-পাখি, গবাদি পশু এবং গাছপালার ছবি দেখা যায়। (গ) প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে একটি তামার পুঁতি ও আংটি পাওয়া যায়। তৃতীয় পর্বে পাওয়া যায় তামা গলানোর জন্য অন্তত চোদ্দোটি পোড়া মাটির পাত্র বা মুচি। এ সময় যে তামার ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়েছে, এ তারই প্রমাণ। এছাড়া এই পর্বে পাওয়া গেছে তামার ছুরি, বড়শি, ছ্যাঁদা করার সুচ প্রভৃতি। পাথর কেটে অলংকার তৈরিতেও এ সময়ের মানুষ দক্ষ হয়ে ওঠে। (ঘ) এ সময় বহির্বাণিজ্যেরও বিস্তার ঘটে।

 চতুর্থ পর্যায় : চতুর্থ থেকে সপ্তম পর্বের কালে মেহেরগড়ের বস্তুগত সংস্কৃতি আরও পরিণতি লাভ করে। মৃৎপাত্র নির্মাণে নানা ধরনের বৈচিত্র্য আসে এবং নানা রঙের ব্যবহার হতে থাকে। পোড়া মাটির নারীমূর্তি ও সিলমোহর তৈরি হতে থাকে এগুলি হরপ্পা সভ্যতায় প্রাপ্ত নারীমূর্তি ও সিলমোহরের পূর্বনিদর্শন। শস্যক্ষেত্রে জলসেচের জন্য খাল কাটার প্রমাণ পাওয়া যায়। মেহেরগড়ে নগরায়ণের সূচনা হয়েছিল অনেক আগেই। এই পর্বে তার বিকাশ নজরে আসে। মানুষের জীবনযাত্রা, রুচির বিকাশ, রাস্তাঘাটের উন্নতিতে তার ছাপ স্পষ্ট হয়। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে মেহেরগড় সভ্যতার পতন হয় এবং সম্ভবত এখানকার অধিবাসীরা অন্যত্র চলে যায়।
❐ মেহেরগড় সভ্যতার ধ্বংসের কারণ : মেহেরগড় সভ্যতার ধ্বংসের কারণ নিন্মে আলোচনা করা হলো― (i) বাসভূমির পরিবর্তন : মেহেরগড়বাসী উন্নত জীবনযাপন ও নিশ্চিত খাদ্য সংস্থানের লক্ষ্যে হরপ্পা, মহেন-জো-দারোর দিকে সরে গিয়ে বসবাস করেছিল বলে মনে করা হয়। (ii) জলবায়ুর পরিবর্তন : মেহেরগড় অঞ্চলে জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটায় বৃষ্টিপাত কমে যায়। দীর্ঘদিন অনাবৃষ্টির ফলে কৃষিতে জলের অভাব দেখা দেয়। এর ফলে সমগ্র অঞ্চলটি প্রায় মরুভূমির রূপ নিলে মেহেরগড়বাসী অন্যত্র সরে যায়। ফলে অঞ্চলটি জনমানবশূন্য ও ক্রমশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়(iii) প্রাকৃতিক বিপর্যয় : মনে করা হয় বন্যা বা ভূমিকম্প এই দুই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মাধ্যমেই মেহেরগড় সভ্যতার পতন অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। (iv) বহিঃশত্রুর আক্রমণ : মেহেরগড় সভ্যতার সঙ্গে ইরান, আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্থান-এর বাণিজ্যিক সম্পর্ক থেকে অনুমান করা হয় এদের মধ্যে যে-কোনো দেশের আক্রমণে এই সভ্যতার পতন হয়েছিল। মেহেরগড় সভ্যতার পতনের সুনির্দিষ্ট কারণ বলা আজও সম্ভবপর হয়নি, এ নিয়ে আজও গবেষণা চলছে।

মেহেরগড় সভ্যতার বৈশিষ্ট্য : ভারতের প্রাচীনতম সভ্যতা হল মেহেরগড় সভ্যতা। এই সভ্যতার অন্যতম দুটি বৈশিষ্ট্য হল— (i) নব্যপ্রস্তর যুগের সভ্যতা : ভারতে নব্যপ্রস্তর যুগের সূচনা ঘটে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪,০০০ অব্দ থেকে আর ৭টি পর্যায় বিশিষ্ট মেহেরগড় সভ্যতার সময়কাল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৭,০০০ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১,৮০০ অব্দ পর্যন্ত। তাই পণ্ডিতদের অনুমান মেহেরগড় সভ্যতা নব্যপ্রস্তর যুগের সভ্যতা। (ii) প্রাগৈতিহাসিক সভ্যতা : যে প্রাচীন সভ্যতার কোনো লিখিত বিবরণ নেই, শুধুমাত্র প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের ওপর ভিত্তি করে যে সভ্যতার পরিচয় জানা যায়, সেই সভ্যতাকে বলে প্রাগৈতিহাসিক সভ্যতা। মেহেরগড়ে বিভিন্ন প্রত্নক্ষেত্রে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলি (ঘরবাড়ির ধ্বংসাবশেষ, অস্ত্রশস্ত্র, দেবদেবীর মূর্তি ইত্যাদি)-র ভিত্তিতে সভ্যতাটির বিবরণ লিপিবদ্ধ করা হয়। তাই মেহেরগড় সভ্যতাকে প্রাগৈতিহাসিক সভ্যতা বলা হয়।
❐ মেহেরগড় সভ্যতার গুরুত্ব : মেহেরগড় সভ্যতার আবিষ্কার নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে ভারতীয় সভ্যতা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতটিই পরিবর্তিত হয়ে গেছে। (১) এতদিন মনে করা হত যে, সিন্ধু সভ্যতাই ভারতের প্রাচীনতম সভ্যতা, কিন্তু মেহেরগড়ের আবিষ্কার প্রমাণ করেছে যে, সিন্ধু-পূর্ব যুগে ভারতে এক উন্নত সভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল। (২) এতদিন অনেকেই মনে করতেন যে, হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারো ছিল মেসোপটেমিয়ার দূরবর্তী উপনিবেশ। এখন সেই ধারণা পরিবর্তিত হয়েছে এবং আজ দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায় যে, সিন্ধু সভ্যতার স্রষ্টারা বহিরাগত নয় তারা ভারতেরই মানুষ। (৩) হরপ্পা-মহেঞ্জোদারোর উন্নত নগর সভ্যতা কোনও আকস্মিক ঘটনা নয় মেহেরগড় ও সন্নিহিত অঞ্চলে মানব সভ্যতার যে বিকাশ ঘটেছিল, হরপ্পা সভ্যতা তারই এক পরিপূর্ণ রূপ।

❐ মেহেরগড়বাসীর জীবিকা : মেহেরগড়বাসীর জীবিকা ছিল পশুপালন, শিকার, কৃষিকাজ ও ব্যাবসাবাণিজ্য। (i) পশুপালন : বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন থেকে জানা যায় যে, মেহেরগড়বাসীরা পশুপালনকে জীবিকা অবলম্বনের উপায় হিসেবে গ্রহণ করেছিল। গৃহপালিত পশুদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল গোরু, ভেড়া, ছাগল, মহিষ, ষাঁড়, কুকুর প্রভৃতি। (ii) শিকার : মেহেরগড়বাসীরা প্রথমদিকে ছিল ভবঘুরে প্রকৃতির। তাই সে সময় তারা শিকারকে জীবিকা হিসেবে গ্রহণ করেছিল। নিকটবর্তী নদী ও জলাশয় থেকে মাছ শিকার করে এবং বনের জন্তুজানোয়ার শিকার করে তারা জীবিকা চালাত। (iii) কৃষিকাজ : প্রথম থেকেই মেহেরগড়বাসীরা কৃষিকাজের সঙ্গে পরিচিত ছিল। তাদের উৎপাদিত ফসল ছিল যব, গম, তুলো, খেজুর প্রভৃতি। কম বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে তারা ছোটো ছোটো জলাধার নির্মাণ করে জলসেচের ব্যবস্থা করেছিল। উৎপাদিত শস্য মজুত রাখার জন্য তারা বড়ো বড়ো শস্যাগার নির্মাণ করতে শিখেছিল। (iv) ব্যাবসাবাণিজ্য : মেহেরগড়বাসীরা আন্তর্বাণিজ্যের পাশাপাশি বহির্বাণিজ্যেও লিপ্ত ছিল। আফগানিস্তান, মেসোপটেমিয়া ও ইরানের সঙ্গে তারা ব্যাবসাবাণিজ্য চালাত।

 ◼︎◼︎◼︎ Read More  ◼︎◼︎◼︎ 
মেহেরগড় সভ্যতার,মেহেরগড় সভ্যতার ধ্বংসের কারণ,#মেহেরগড় সভ্যতা কোথায় অবস্থিত,মেহেরগড় সভ্যতা কোন নদীর তীরে অবস্থিত,মেহেরগড় সভ্যতা প্রাচীন ভারতের ইতিহাস,সিন্ধু সভ্যতা pdf,মেহেরগড় সভ্যতার পরিচয়,মেহের গড় সভ্যতা,মেহেরগড় সভ্যতায় কোন কোন কৃষি পণ্য উৎপাদিত হত,মেহেরগড় সভ্যতার আবিষ্কার করেন কে

No comments

Hi Welcome ....