Page Nav

HIDE

Grid

GRID_STYLE

Top Ad

Breaking News:

latest

ষষ্ঠ শ্রেণি ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর মানচিত্র || নমুনাপ্রশ্নঃ পৃষ্ঠা - ১১৪ ও ১১৫

  Class 6 Bhogol Chapter 11 Importance Question       ➣  আরো পড়ুনঃ   ষষ্ঠ শ্রেণি ভূগোল সূচিপত্র      অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : Q1. মানচিত্...

 

Class 6 Bhogol Chapter 11 Importance Question



অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :
Q1. মানচিত্রে অঙ্কনবিদ্যাকে কী বলা হয়?
➣ কার্টোগ্রাফি বলা হয়।
Q2. মানচিত্রের স্কেল বলতে কী বোঝায়?
➣ মানচিত্রের দূরত্ব ও বাস্তব দূরত্বের অনুপাত হল স্কেল।
Q3. ম্যাপ শব্দের উৎপত্তি কোথা থেকে?
➣ লাতিন শব্দ ম্যাপা থেকে।

{tocify} $title={Table of Contents}

Q4. রাজনৈতিক মানচিত্রে কী কী দেখানো হয়?
➣ দেশ, রাজ্য, জেলার অবস্থান, সীমানা দেখানো হয়।
Q5. সমভূমি বা মালভূমির জন্য কী রং ব্যবহার করা হয়?
➣ সবুজ রং ব্যবহার করা হয়।
Q6. প্রচলিত বা প্রথাগত প্রতীক চিহ্ন কাকে বলে?
উত্তর : পৃথিবীর সমস্ত দেশের মানচিত্রে কিছু নির্দিষ্ট রং, চিহ্ন, সংকেত, প্রতীক, অক্ষর একই অর্থে ব্যবহার করা হয়। এই সমস্ত নির্দিষ্ট প্রতীক চিহ্নকে প্রচলিত বা প্রথাগত প্রতীক চিহ্ন বলা হয়।
Q7. বড়ো স্কেল মানচিত্র কী?
➣ যে সমস্ত মানচিত্রে কোনো ছোটো অঞ্চল দেখানো হয়, সেগুলো হল বড়ো স্কেল মানচিত্র।
Q8. মানচিত্র কী?
➣ পৃথিবী সম্বন্ধে জানার আরও সহজ ও নির্দিষ্ট উপায় হল মানচিত্র।
Q9. পৃথিবীর প্রাচীনতম মানচিত্রটি কোথায় আবিষ্কৃত হয়েছিল? কী আঁকা ছিল মানচিত্রে?
➣ পৃথিবীর প্রাচীনতম মানচিত্রটি আবিষ্কৃত হয়েছে ব্যাবিলনে। খ্রিস্ট জন্মের ২৫০০ বছর আগে, একটি
‘পাড়ামাটির ফলকের ওপর আঁকা হয়েছিল এই মানচিত্র।

Q10. Atlas নামকরণের কারণ কী?
➣ ষোড়শ শতাব্দীতে ভূগোলবিদ মার্কেটর প্রথম মানচিত্র বই প্রকাশ করেন এবং গ্রিক দেবতা ‘Atlas’-এর নামানুসারে নামকরণ করেন।
Q11. গ্লোব ও মানচিত্রের তুলনামূলক পার্থক্য আলোচনা করো।

গ্লোব মানচিত্র
(১) গ্লোব পৃথিবীর ক্ষুদ্র প্রতিরূপে হলেও গ্লোব থেকে দেশ ও মহাদেশ সম্বন্ধে বেশি তথ্য পাওয়া যায় না। (১) পৃথিবীর সম্বন্ধে জানার সহজ ও নির্দিষ্ট উপায় হল মানচিত্র ৷
(২) গ্লোব সব জায়গায় নিয়ে যাওয়া অসুবিধাজনক ৷ (২) ম্যাপ সব জায়গায় বহন করা সুবিধাজনক।

প্রতিটি প্রশ্নের মান-৫
Q1. মানচিত্র কাকে বলে?
➣ ভূখণ্ড, দেশ বা বিশাল পৃথিবীর পরিমাপ অনুসারে যে নকশা অঙ্কন করা হয়, তাকে মানচিত্র (Map) বলে। মানচিত্র ভূপৃষ্ঠের একটি বিশাল এলাকার ক্ষুদ্র প্রতিরূপ (small epitome)। নির্দিষ্ট মাপে আঁকা হয় বলে এর নাম মানচিত্র।
Q2. কার্টোগ্রাফি কাকে বলে?
➣ মানচিত্র অঙ্কন বিদ্যাকে কার্টোগ্রাফি (Cartography) বলে। এই শাস্ত্র পাঠের মাধ্যমে পরিসংখ্যান থেকে প্রাপ্ত তথ্য (statistical data) ও ভূপৃষ্ঠের কোনো বিষয়কে চিত্ররূপে উপস্থাপিত করার পদ্ধতি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা যায়।
Q3. ‘ম্যাপ’ শব্দটি কোথা থেকে এসেছে?
➣ লাতিন শব্দ ম্যাপ্পা (Mappa) থেকে ম্যাপ শব্দটি এসেছে, এর ইংরেজি শব্দ Map-এর বাংলা হল মানচিত্র। এর অর্থ হল এক টুকরো কাপড়। প্রাচীন কালে কাপড়, চামড়া, তুলোট কাগজের ওপর ম্যাপ বা মানচিত্র আঁকা হত।
Q4. ভূগোল শেখার অপরিহার্য উপাদান কী কী?
➣ ভূগোল শেখার অপরিহার্য উপাদান হল গ্লোব ও মানচিত্র। এই দুটি উপাদানের মাধ্যমে সারা পৃথিবীর যে-কোনো অঞ্চল সম্বন্ধে তথ্য ও ধারণা পাওয়া যায়। এখন তো ঘরে বসেই উপগ্রহ চিত্র থেকে কম্পিউটারের মাধ্যমে মানচিত্র তৈরি করা যায়।
Q5. প্রাকৃতিক মানচিত্র কাকে বলে?
➣ পাহাড়-পর্বত, মালভূমি, সমভূমির উচ্চতার পার্থক্য অনুসারে যে মানচিত্রে নদী ও জলনিকাশের অবস্থান, মাটি, জলবায়ু ও উদ্ভিদ, জ্যোতিষ্কের অবস্থান ইত্যাদি বিভিন্ন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য উপস্থাপিত করা হয়, তাকে প্রাকৃতিক মানচিত্র বলে ৷
Q6. কার্টোগ্রাম কাকে বলে?
➣ পরিসংখ্যানকে (statistical data) রং বিন্দু, রেখা, বৃত্ত ইত্যাদি সংকেত বা বা চিত্র দ্বারা চিত্রিত করা হলে,
তাকে কার্টোগ্রাম (Cartogram) বলে। বিষয়ভিত্তিক মানচিত্রের একটি বিশেষ দিক হল কার্টোগ্রাম।


ষষ্ঠ শ্রেণি নমুনাপ্রশ্নঃ 
পৃষ্ঠা - ১১৪ ও ১১৫
 ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর :

১। বহু বিকল্পভিত্তিক :
(ক) পৃথিবীর আবর্তনের গতিবেগ সবচেয়ে বেশি —
কর্কটক্রান্তিরেখায়/সুমেরুবৃত্তরেখায়/নিরক্ষরেখায়/কুমেরুবিন্দুতে।
➣ নিরক্ষরেখায়।
(খ) সিঙ্কোনা গাছ জন্মায় পশ্চিমবঙ্গের প্রধানত 

হুগলি/বর্ধমান/পশ্চিম মেদিনীপুর/দার্জিলিং জেলায়।
 দার্জিলিং জেলায়।
২। নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন/অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন :
(i) শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) 
সেরেস্ হল সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহাণু।
(খ) মালাবার উপকূলের উপহ্রদগুলিকে কয়াল বলে।
(ii) স্তম্ভ মেলাও :




(iii) শুদ্ধ/অশুদ্ধ লেখো:

(ক) চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর গোলাকার ছায়া পড়ে।
 শুদ্ধ
(খ) মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জিতে প্রচুর মাটি ক্ষয় হতে দেখা যায়।
 শুদ্ধ
(iv) এককথায় উত্তর দাও :
(ক) মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে কী রঙের দেখায়?
➣ নীলরঙের।
(খ) ভারতের একটি পশ্চিমবাহিনী নদীর নাম লেখো।
➣ নর্মদা নদী।

৩। সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন :
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (অনধিক দু-তিনটি বাক্যে) :
(ক) নিরক্ষীয়তল বলতে কী বোঝো?
 নিরক্ষরেখা যে তল বরাবর রয়েছে, তাকে বলে নিরক্ষীয় তল (Equatorial Plane)। এই তলের সঙ্গে পৃথিবীর অক্ষ ৯০° কোণ করে আছে।
(খ) ‘কালবৈশাখী’র সময় আবহাওয়ার কীরূপ পরিবর্তন হতে দেখা যায়?
 গরমকালে পশ্চিমবঙ্গে মাঝে মাঝে বিকেল বা সন্ধের দিকে প্রচণ্ড বজ্র-বিদ্যুৎসহ ঝড়বৃষ্টি হয় একে বলে কালবৈশাখী। এর ফলে উষ্ণতা কমে গিয়ে আবহাওয়া আরামদায়ক হয়।
৪। সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন :
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (অনধিক পাঁচটি বাক্য) :
(ক) আপাতভাবে পৃথিবীকে সমতল বলে মনে হয় কেন?
 পৃথিবী এতই বিশাল যে, একনজরে যেটুকু দেখা যায় তাতে তাকে চ্যাপটা সমতল বলে ভুল ভাবা হয়। আসলে বৃত্তচাপ যত বেশি দৈর্ঘ্যের ব্যাসার্ধ নিয়ে আঁকা হয়, তার বাঁকা ভাব বা বক্রতা তত কম হয়। পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ ৬৪০০ কিমি। এত বড়ো ব্যাসার্ধের একটা বৃত্তের ওপর দাঁড়িয়ে, এর খুব সামান্য অংশই আমাদের চোখে পড়ে। তাই ভূপৃষ্ঠটা চ্যাপটা সমতল বলেই মনে হয়।

(খ) ভারতে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালের জলবায়ু গত বৈশিষ্ট্যের তুলনা করো।
শীতকাল গ্রীষ্মকাল
১. ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। ১. মার্চ থেকে মে মাস।
২. স্থলভাগের ওপর দিয়ে শীতল, শুষ্ক, উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়। ২. জলাশয়ের জল শুকিয়ে যায়।
৩. এই সময় বৃষ্টিপাত তেমন হয় না। ৩. এই সময় উষ্ণতা খুব বেশি থাকে।
৪. এই সময় পশ্চিমি ঝঞ্ঝা দেখা যায়। ৪. পার্বত্য অঞ্চল ও সমুদ্রের উপকূলবর্তী অঞ্চলে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে।
৫. শহরাঞ্চলের ভোরবেলা কুয়াশা আর রাতেরবেলা শিশির পড়ে। ৫. কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৪০° সে.-এর ওপরে উঠে যায় কালবৈশাখী ঝড় হয়।

(গ) নক্ষত্র ও গ্রহের পার্থক্য লেখো।
নক্ষত্র গ্রহ
১. নক্ষত্রের নিজস্ব আলো ও উত্তাপ আছে। ১. গ্রহের নিজস্ব আলো ও উত্তাপ নেই।
২. নক্ষত্র একটা জ্বলন্ত গ্যাসীয় পিণ্ড। ২. নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত হয়।
৩. নক্ষত্র একই জায়গায় স্থির। ৩. গ্রহ নক্ষত্রের আকর্ষণে নক্ষত্রের চারদিকে ঘোরে।
৪. নক্ষত্র গ্রহের থেকে অনেক অনেক গুণ বড়ো। ৪. গ্রহ নক্ষত্রের থেকে অনেক ছোটো হয়।
৫. সূর্য একটি নক্ষত্র। ৫. পৃথিবী একটি গ্রহ।

৫। ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক :
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (অনধিক দশটি বাক্য) 
(ক) মহাদেশ সঞ্চরণের ধারণা দাও।
➣ আমাদের পায়ের নীচের মাটিটা স্থির নয়। আসলে মহাদেশগুলিই স্থির নয়। খুব ধীর গতিতে তারা কোথাও পরস্পর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে আবার, কোথাও পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা খাচ্ছে। কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে মহাদেশগুলি বছরে ২-২০ সেমি. করে সরছে। একবছরে খুব কম হলেও লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মহাদেশের এই সঞ্ঝরণের ফলে পৃথিবীর মানচিত্রে বড়ো ধরনের পরিবর্তন ঘটে যায়। ৫০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে ছিল একটাই বিরাট অখণ্ড স্থলভাগ বা মহা-মহাদেশ, যার নাম ‘প্যানজিয়া’ আর ‘প্যানজিয়া’র চারদিকে ছিল বিরাট জলভাগ বা মহা-মহাসাগর, যার নাম ‘প্যানথালাসা'। ২০ কোটি বছর আগে ‘প্যানজিয়া’ ভাঙতে শুরু করে। ভাঙা টুকরোগুলি উত্তর-দক্ষিণে, পূর্ব-পশ্চিমে সরে যেতে থাকে। পৃথিবীর ভিতরের প্রচণ্ড তাপে গুরুমণ্ডলে পরিচলন স্রোতের সৃষ্টি হয়। এই পরিচলন স্রোতই মহাদেশ সঞ্চরণের মূল কারণ।
(খ) আন্টার্কটিকা মহাদেশে অভিযান করলে তুমি কী ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশের সম্মুখীন হবে?
➣ আমি যদি রস সাগরের তীর থেকে দক্ষিণ মেরুবিন্দু পর্যন্ত অভিযান করি তাহলে মাউন্ট এভারেস্ট উত্তপ্ত বাষ্প আর লাভা পেরিয়ে প্রথমেই ৩,৫০০ কিমি দীর্ঘ ট্রান্স আন্টার্কটিকা পর্বতশ্রেণি। এরপরই আছে বরফহীন উপত্যকা। প্রবল বাতাসের (প্রায় ৩২০ কিমি/প্রতি ঘণ্টা) ধাক্কায় পর্বতের গায়ে বড়ো বড়ো পাথরের ক্ষয় হয়েছে। এর কিছু পরেই বার্ডমোর হিমবাহ। চারদিকে বহুতল বাড়ির সমান উঁচু বরফের স্তুপ। এখান থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত চিরতুষার ক্ষেত্র, অন্তহীন বরফের রাজত্ব। চিরস্থায়ী বরফে ঢাকা এই মহাদেশ পৃথিবীর শীতলতম অঞ্চল। সারাবছরই হিমশীতল আবহাওয়া, কনকনে ঠান্ডা বাতাস আর তুষারঝড় চলে। শীতকালে তাপমাত্রা -৪০° সে. থেকে -৭৫° সে. পর্যন্ত নেমে যায়। কিন্তু গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে -২০°সে.-এ পৌঁছায়।
(গ) ভারতে কী ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশ ধান উৎপাদনের পক্ষে অনুকূল? ধান উৎপাদিত হয় ভারতের এমন চারটি রাজ্যের নাম করো। 
  • ধান উৎপাদনের প্রাকৃতিক পরিবেশ :
  • জলবায়ু : উষ্ণতা —২২° থেকে ৩২° সে. একান্ত প্রয়োজন। বৃষ্টিপাত—১৫০ থেকে ৩০০ সেমি. প্রয়োজন।
  • মাটি : পলিযুক্ত দোয়াঁশ মাটি প্রয়োজন।
  • ভূমির অবস্থা : জমিতে জল দাঁড়িয়ে থাকা প্রয়োজন। নদী-উপত্যকা ও বদ্বীপের সমতলভূমি বিশেষ উপযোগী।
  • উৎপাদক রাজ্যসমূহ : পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বিহার ও ওডিশা। পশ্চিমবঙ্গে ধান উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে।
● পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ অক্ষরেখাগুলি শনাক্ত করে খাতায় লেখো :



 ১. নিরক্ষরেখা, ২. কর্কটক্রান্তিরেখা, ৩. মকরক্রান্তি রেখা, ৪. সুমেরুবৃত্তরেখা, ৫. কুমেরুবৃত্তরেখা।





● নীচের ছবিটি দেখে ভারতের এই ধরনের অঞ্চলের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের ধারণা দাও। মানুষের জীবনযাত্রার
এই প্রকার ভূপ্রকৃতি কীভাবে প্রভাব বিস্তার করে সে সম্পর্কে তোমার মতামত ব্যক্ত করো। (পাঠ্যপুস্তকের ১১৫ পৃষ্ঠার ছবি দেখো)
➣ প্রদত্ত ছবিটি পশ্চিমের মরু অঞ্চলের। এই অঞ্চলটি রাজস্থানের একেবারে পশ্চিমদিক বরাবর অবস্থিত এর নাম থর মরুভূমি। যতদূর তাকানো যায় শুধু বালি আর বালি। কোথাও বড়ো গাছপালা নেই। অঞ্চলটি চরম জলবায়ুর অন্তর্গত। এখানে বছরে গড়ে ২৫ সেমি.-র বেশি বৃষ্টিপাত হয় না। নদীগুলি অনিত্যবহ।

● মানুষের জীবনযাত্রায় ভূপ্রকৃতির প্রভাব :
১. দীর্ঘদিন ধরে অল্প বৃষ্টির জন্য অঞ্চলটি মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।
২. অঞ্চলটি পূর্বদিকে ৩২৫ মি. এবং পশ্চিমে পাকিস্তান সীমান্তে ১৫০ মি. উঁচু।
৩. নদীগুলিতে অল্প জল থাকায় নদীগুলি সমুদ্রে পৌঁছাতে পারে না বলে এগুলি অন্তর্বাহিনী নদী।
৪. এখানে চাষবাস একেবারে হয় না বললেই চলে।
৫. নানা ভূ-প্রাকৃতিক কারণে এখানে খুব কম মানুষ বসবাস করে।
৬. পশ্চিমাংশে মরুস্থলীর পরিবেশ রুক্ষ-শুষ্ক নিষ্প্রাণ হলেও ওখানকার লবণাক্ত হ্রদগুলি থেকে প্রচুর পরিমাণে লবণ উৎপন্ন হয়।


 শব্দছক সমাধান, শব্দের ধাঁধা, ধারণা মানচিত্র তৈরি, তথ্য মৌচাক পূরণ, বেমানান শব্দ শনাক্তকরণ (Odd
one out), ভুল সংশোধন, 'আমি কে' (যেমন—আমি ভারতের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণতম বিন্দু। আমি কে?)

➣ আমি কন্যাকুমারিকা। (এটি তামিলনাড়ু রাজ্যের দক্ষিণের শেষ প্রান্ত।)

No comments

Hi Welcome ....